ফল্গু বসুর গুচ্ছকবিতা

2

[ কবি ফল্গু বসুর কীটপতঙ্গ বিষয়ক সিরিজ কবিতার প্রথম পর্ব (১০ টি কবিতা) প্রকাশিত হয়েছিল ২ নভেম্বর ২০১৫ তারিখ । আজ প্রকাশিত হলো শেষ পর্ব । -সম্পাদক, চারবাক । ]

পিঁপড়ে

অধ্যয়ন শেষ হলো এইবার গ্রন্থে ঢুকে যাব
প্রশংসা শোনে না পেট রসদের প্রয়োজন হয়
জীবদ্দশায় সংগ্রহের ফল কিছু পাই বা না পাই
নিশ্চই কারো না কারোর ক্ষুৎপিপাসা দূর হবে এতে ।
আমি বিদ্যালয় নই শিক্ষাই আমাকে দেখে শেখে
সঞ্চয়িতা বাঙ্ক নই পিয়ারলেসও নই আমি
অনন্ত পণ্ডশ্রম যা করি নিজের উদ্যোগে করি
ছ’ হাজার বই আমি নিজের উদ্যোগে জমিয়েছি
জমিয়েছি মিছরির ছুঁরি যেন উঁচু অগ্নিমুখ
পাখনা গজালে আমি ঝাঁপ দেব অগ্নিমুখতলে
আমার চরিত্র শুধু বসে থাকা পছন্দ করি না
চরিত্রের অন্যদিক বিজ্ঞাপনে ছাপা হয় রোজ
সেসব দেখেও যদি টনক না নড়ে, কী বলব
সমস্ত সংগ্রহ নিয়ে বেঁচেবর্তে টিকে থেক বাছা
নিজেদের মধ্যে কেউ শুধু শুধু কলহ কোর না ।

বজ্রকীট

দংশনে দারুন ক্ষতি এত ক্ষতি কিছুতে ঘটে না
প্রলয়পয়োধী জলে ডুব দিয়ে দেখি ভিজে কাদা
হয়ে গেছি, ফেরার উপায় নেই, চন্দ্র সূর্য তারা
সকলেই এক ডাকে চেনে, সামনে আভূমি মাথা
পেছনে আমাকে খুব উগ্র বলে আতঙ্ক ছড়ায় ।
তত্ত্বের ফোয়ারা ছোটে সারারাত আলোচনা হয়
ভোরবেলা নিজেকে চেহারা দেখে চিনতে পারি না
কোথায় আমার ঘরবাড়ি …ভাইবোন কে কোথায়…
বিজ্ঞানের পায়ের পাতায় কেন এত রক্ত লেগে?
কেন যে আমার হাত রক্তে ভেজা, কার রক্ত? শোনো
বজ্রকীট, সময়কে এতদূরে ভুলিয়ে এনেছ
বিশেষ বিমান ছাড়া ফেরার উপায় নেই আর ।

মাছ

মাছের চিকিৎসা হয় জলের ভেতরে
শ্যাওলায়
অস্পষ্ট বুদ্বুদ তুলে শুয়ে থাকে
অসুস্থ মাছেরা ।
জলে সূর্য প্রদীপের কাজ করে
স্বপ্নের উত্তাপ পেলে
স্রোতের বিরুদ্ধে মাছ
সহজেই চিনে নেয় পথ ।
মাছের অসুখে জল
শব্দ করে না ব’লে মাছেরা নিশ্চিন্তে শোয়
শ্যাওলায়
ওষুধের বিছানায়
অন্ধকার জলে
মাছেরা ঘুমের মধ্যে
আলো দেখতে পায় ।

চামচিকে

খুব ক্ষুদ্র মনে হয়, নিজেকেই খুব ক্ষুদ্র মনে হতে থাকে
অজানার চেয়ে ক্ষুদ্র, গাছেদের থেকে শামুকের চেয়ে বেশি
ছোট মনে হয়, তাই অস্তিত্ব গোপন করে ঝুলে থাকি শাখা প্রশাখায়
ডালে কত পাখি বসে । পাখিদের ব্যঙ্গ শুনে ভাবি, অনায়াস
ব্যঙ্গ করা কী সহজ; যদিও নিজের কাছে শেষ মেশ কারুরই রেহাই
থাকে না ।
আমার পালক নেই পাখি নই আমি । শুধু আনন্দে উন্মাদ হয়ে
অন্ধকারে ঝুলে থাকি । ইঁদুরেরা খুব বেশি বিরক্ত করে না ।
ইঁদুর চঞ্চল জীব, কিন্তু নিন্দাজীবী নয়, তারা নিজেরাই
নিজেদের কাজে মশগুল হয়ে ঘোরে আনাচে কানাচে
গন্ধে কিছু হেরফের হতে পারে, এই গন্ধ ঘ্রাণ নয় গন্ধেরই পুরানো বাংলা
অবিচার ছাড়া যার আর কোনও সাদা অর্থ নেই ।
বাইরে জঞ্জাল জমলে ভেতরটা ধোয়ামোছা থাকে
জঞ্জাল বর্মের মত সহজ কৌশল
তাই আমি খুব ক্ষুদ্র, আরও ক্ষুদ্র আরো ক্ষুদ্র হয়ে
অন্ধকারে এক হয়ে যাই ।

ছাইপোকা

নির্দিট মুক্তির পথ নেই, দেখতে পাচ্ছি না কিছু । অথচ
কোথা থেকে ছাইপোকা এসে আমাকে চিনেছে । নিমেষমূর্ছনা
ঘর আছে গৃহ নেই, নুনবর্ণ খেয়ে ফেলছে বিষাদসিন্ধুকে
অনির্বাণ মজা চরণে ঘুঙুর বেঁধে নাচে । নাচের আড়ালে
নির্ণিমেষ, লিপিবদ্ধ মেয়াদি দাখিলা কাঁচা খাও
গনেশ এখন । কামরাঙা গাছের ডাকনাম চৈকত
রেখেছিলেন আমার ঠাকুমা শ্রীমতী লাবণ্যপ্রভা ঘোষ ।
জলে একাকার গ্রন্থ , বিদ্যাভূমি কল্পমৎস অথবা
নখরাঘাত, স্নায়ুস্পর্শি নিঃশব্দ আগুন । আমাকে পোড়াও
খাও, রক্তপাতে সংখ্যাজ্ঞান হোক । নোয়াখালি আশ্রমেও
তিনি বেশ কিছুদিন ছিলেন একদা । নিরভিমানিনী, নব্বই
ভ্রমণরত হাস্যোজ্জ্বল স্বদেশী ঠাকুমা । এখন আমার কাছে
শব্দের চরিত্র সম্পূর্ণ বিপরীত গোলার্ধের এক সঙ্গে থাকা
আজ কী রান্না হয়েছে রে মৌ? মেথিশাক, ফুলকপিপাতা বাটা
শুঁটকিমাছ কিছুই রাধে নি? ভেষজ ভোগান্তি আমি
এখন আর সহ্য করি না । পারলে এড়িয়ে যাই
ভালোমানুষের গুণগান শুনি, মঞ্জুঘোষ জাগ্রত আছেন
জেনে ভালো লাগে । ঊপষুক্ত হারানো ছেলেরা অদিতিসংঘের
মাঠে আবার গেরিলা যুদ্ধ মঞ্চস্থ করবে ভেবেছে ।

শুঁয়াপোকা

আমি কেন শুঁয়াপোকা কেন আমি আতাগাছ নই
জ্যোৎস্নায় আতার পাতা দেখে মনে হয় বাংলাদেশ
অন্যান্য দেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে গানে
আমাকে অবজ্ঞা করে লাভ নেই আমি শুঁয়াপোকা
নিন্দারও অযোগ্য আমি । যতদিন প্রকাশ্যে না যাই
লালজামা গায়ে দিয়ে দল বেঁধে লেপ্টে থাকি গাছে
ক অক্ষর গোমাংস ম অক্ষর বেশ ভালো চিনি
তবু অহংকার নেই যেন আমি শিবের আত্মীয়
আত্মায় লাগানো ঠাণ্ডা বরফের কুচি, যেটা
গলে গলে ঠিক প্র্রজাপতি হবে, যদি যত্নে থাকে
সবুুর সয়না মোটে, ঘসে ঘসে নষ্ট করে ফেলি
যখন সময় আসে দেখি হুলোবেড়াল হয়েছি ।

কেঁচো

ভয়ে সর্বদাই খুব কেঁচো হয়ে আছি
মেরূদণ্ডে গণ্ডগোল জ্যোৎস্নারাত হাসে
সাহসের কথা কিছু মনেই পড়ে না
মাছের খাবার নই তবু মৎস্যকুল
উপাদেয় ভোজ্য ভেবে আটকে যায় ফাঁদে
কষ্ট করে খুঁড়ে ব্যবহার করে দেখ
উপকার হবে, লোভে ধৈর্যই ভরসা ।
নিশ্ছিদ্র্র খননে যদি না বেরোয় সাপ
প্রবচন মিথ্যে হবে, কদাচিৎ হয়
এ যাত্রায় রক্ষে পেলে নিষেধ পাঠিও
পাঁচটা ফুুসফুস নিয়ে আমরা সবাই
ভয়ে কেঁচো হয়ে আছি । প্রকাণ্ড উদ্ভিদ
জ্যোৎস্নারাত সকলেই মনে মনে হাসে
আমাদের পক্ষে সব জানা অসম্ভব ।
মাটিকে মেদিনীজ্ঞান করেই মরেছি ।

উকুন

হয়ে ওঠো অতিকায় পোকা
স্বভাবে চরিত্রে যেন লোকে
শুনলেই আতঙ্কিত হয়
যেন শিরশির করে ওঠে
মানুষের মাথা । এইভাবে
হিংসা যাকে বধ করে তাকেই
উঠিয়ে দাও পুরষ্কার নিতে
আট পায়ে ভর দিয়ে এসে
নিয়ে যাক লুটের জিনিস
সাবধানে দু চোখ ঘোরাও
ঠোঁট দিয়ে ছুুঁয়ো না কখনও
যে দিকে তাকাবে সেই দিকে
যেন কেউ ভুলেও না যায়
এইভাবে হানা দিতে দিতে
সকলের ঘুুম কেড়ে নাও ।

ফড়িং

আয়নার ডানা নিয়ে বসে আছো ছিপের ওপরে
এখন তোমাকে ঝেড়ে ফেলে দিলে জল নড়ে যাবে
গভীর জলের মাছ বুঝে ফেলবে খাদ্যে কিছু আছে
অগত্যা বসেই থাকো আসলের উপলক্ষ তুমি
অদৃষ্ট মাথায় রেখে ছিপকে সুন্দর করে তোল
অনেকে অসুস্থ হয়ে ধীরে ধীরে উড়তে ভালোবাসে
ভাসমান জীবন না হলে কিছুুক্ষণ ভাসা যায়
তোমার আহার্য ঘাস কোনও দিন ফুরিয়ে যাবে না
ঘাসের ডগায় পাবে স্বাস্থ্যকর লবনের স্বাদ
তোমার যা সাস্থ্য তাকে নষ্ট করা অতীব কঠিন
মহিষের সিংয়ে উদাসীন বসে থাকো সারাবেলা
পেঁয়াজের খোসা ফুল বেলপাতা উড়ুক বাতাসে
পিটিয়ে না মারলে তুমি মরবে না এটা ধরে নেওয়া যায়
সংসার তো করলে না ভাই কি আর বুঝবে বলো
পিছুটান না থাকলে ঝুঁকি নেওয়া অনেক সহজ ।

মাকড়সা

আমি অন্ধ মাকড়সা ঘুমচোখে তাকিয়ে রয়েছি
একবার জাল ফেলে আর জাল গোটাতে পারি নি
স্রোতের বিরুদ্ধে যাবো এত সৎসাধ্য নেই, তাই
জাল ছেড়ে নড়তে পারি না । একাংশে একাই থাকি
আত্মকলহে লিপ্ত বন্ধুরাও বিব্রত করে না
বৌয়ের কপাল ভাঙা কতদিন সুষম আহার
চাখতে পারিনি উভয়েই, শুধু সুগন্ধ খেয়েছি
পাতা আর আকাশের গন্ধে বেশ মজে থাকা যায় ।
দু’জনেই মজে আছি পরের উঠোনে জাল পেতে
তবু স্বপ্নে মাঝে মাঝে চরম উপায় মনে পড়ে
যে পথে চলতে গিয়ে চক্ষুরত্ন গোল্লায় রেখেছি
চারিদিকে ঝুলে আছে সারি সারি ভয়ঙ্কর আলো
যতই নিরাশ হই চরম উপায় মনে পড়ে ।

ছারপোকা

আমি চোখ বুজলেই চারিদিকে বাজনা বেজে ওঠে
আর কান পাতলেই সারাদিনের ভাবনা-চিন্তা
সংবাদসমীক্ষা হয়ে যায় ।
গীতবিতানের ভাষায়
ছারপোকা বিষয়ে কারও গবেষণা আছে কী না
খুঁজে দেখতে হবে । সবাই সঙ্গীতপ্রিয়
কবিতার চেয়ে বেশি দৃশ্যমান সুরে মজে আছে ।
কৈলাসে ছাড়পোকা নেই, কুবেরের কোষাগার
ছিল বলে রটনা রয়েছে । আমার কৈলাস আমি
প্রতিদিন ট্রেনে এসে খুঁজি ।
এতদিন খুঁজে খুঁজে এখন বুঝেছি
বনগাঁ লোকালে উঠে যারা খুব নিশ্চিন্তে ঝিমোয়
প্রত্যেকের রক্তে আছে সহ্যপ্রবণতা, বংশানুক্রমিক ।
কৈলাস সম্পর্কে আমি প্রতিদিন যাত্রীদের উৎসাহ যোগাই
এবং ছারপোকাদের বিরুদ্ধে তীব্র জনমত গড়তে চেষ্টা করি ।

গিনিপিগ

শহীদ স্মরণে যে মরে মরুক আমি বংশে বাতি জ্বেলে যাবো
কিছুক্ষণ আগে প্রান্তবর্তী হাত বাদ দিয়ে ফেরৎ এসেছি
তুমি তো বিজ্ঞানসঙ্গী আমাদের ওপরেই এতকাল বাছা
হাতে খড়ি দিতে দিতে এখনও ছিঁড়লো না সিঁকে তোমার কপালে ?
আমাদের কাছে তুমি চিরকাল রয়ে গেলে বিজ্ঞানের মাথা, স্বয়ং বিজ্ঞান
তোমার জবাব নেই । জ্ঞানশূন্য নিশিদিন পরীক্ষা করেছ
বিপ্লব হলো না তবু বিপ্লবের পরীক্ষা তো হলো রীতিমত
এবার বাড়িতে যাও । বুদ্ধপূর্নিমায় রাতের আকাশ দেখে
চরাচর মধু মনে হবে । মতান্তরে তিন পা পেছনে থেকে
তিন পা পেছনে যেতে বৃথা আরো তিন পা পিছিয়ে যাই বেশি
বুঝতেই দেব না কাউকে, সম্পূর্ণ গেরিলা কায়দায় আজ
সিংহের ড্রয়ার থেকেই বৈষয়িক দলিল আমি সরিয়ে এনেছি ।

প্রজাপতি

এইসব অসফল প্রজাপতিদের জন্যই
আলাদা একটা শরৎকালের কথা ভেবেছিলাম
প্রথমে আমার কথায় কান দিতে চায় নি কেউ
এমনকি প্রজাপতিরাও আমাকে অবজ্ঞা করে, বন্ধুর দোকান থেকে
আসল কাশ্মীরি জেনে কিস্তিতে কিনেছে শাল ।
পানিতে আকাশের ছায়া ভাসলে পানিকে আকাশ মনে হয়
মহিষের হুঙ্কার ছাড়া
শিশির জমিয়ে আর ধার করা ফুরফুরে হাওয়া দিয়ে
সম্পূর্ণ অন্য একটি শারদসকাল আমি
বানানোর কাজ প্রায় গুছিয়ে এনেছি । এখন পাখিরা এসে শিস দিলেই
ফুলে ফুলে ভরে উঠবে মধু । প্রজাপতিরা নিরীহ সরল জীব
আত্মার সন্ধানে
মানুষের মত বেশি দুর এগোতে পারে না, তাই
ওদের জন্যই আমার এতদূর সফলতা
বাকিটা ভীষণ স্বাভাবিক–
প্রথমে আমার কথায় কান দিতে চায় নি কেউ
কেবল পেছন থেকে দেখতে ভালো
সেই আশ্চর্য মেয়েটি বলেছালো
কায়মনোবাক্যে সাফল্য কামনা করব তোমার জন্য ।

জোনাকি

আষাঢ়ের
বাদলঘনবরষায়
বাবলা গাছ ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে আমার কেয়া
গোটা বালিয়াড়ি জুড়ে ভাসছে
তারাদের ঝালর লাগানো স্বচ্ছ সামিয়ানা
এই অদ্ভুত আলোয় কেমন করে মুখ দেখাব আমি
প্রতিদিন সূর্য ঘুমোতে যায় নদীর মধ্যে
শীত- গ্রীষ্ম মানে না
কাঁচা হলুদের রসে ডুব দিয়ে আমি ভেসে যাই অন্ধকারে
চলো, বাবলা পাতার ভাঁজ খুলে দিয়ে আসি
কোনও রকমে পায়ের নিচে একটু দাঁড়াবার মত
মাটি পেয়ে গেলেই, কিছুটা সৌন্দর্য্য আমি এমন সাজাবো
অনেকেরই মাথা ঘুরে যাবে । আমার কেয়াকে
কিছুতেই আর বৃষ্টিতে ভিজতে দেব না ।

উই

সন্ধিপত্র লেখা হলো । এরপরও ইচ্ছাকৃত ভুল
আর যে মানে মানুক আমরা কিছুতেই মানব না
অবিলম্বে এই সত্য লিখে বিতরণ করে দাও
তোমাদের লোকালয়ে ডিম ছাতু মাংসের দোকানে ।
সব সত্যে কিছুটা মিথ্যের রেশ অবশিষ্ট থাকে
তা না হলে সত্য ভবিষ্যনয়ন খুলে দেখে নিত
বাংলায় গাছের ডালে পাখি বসলে আঁতকে উঠছে গাছ ।
ওজন সামলে চলা সকলে কঠিন ব’লে জানে ।
আমরা কর্তব্য করি; পবিত্র কর্তব্যে মেতে থেকে
মানুষের সব কীর্তি একদিন মাটি করে দেব ।
আমরা অনেক এক একই অনেক হয়ে আছি
আমাদের ঘাঁটিও না । সন্ধিপত্র মনে রেখো, আর
অবশ্যই মনে রেখো – আমাদের মধ্যে কারো বীর খ্যাতি নেই ।

ফল্গু বসুু
কবি
জন্ম ১৬ মে ১৯৫৬ । শিক্ষাঃ শান্তিপুর ও রাণাঘাট কলেজ ।

কবিতার বইঃ
১. অবাধ্যের পুঁথি                ২. অক্ষরবল্কল
৩. ভূভারত সুধাময়            ৪. মৃদুচিহ্ন
৫. স্বভাববর্ণ                     ৬. হাঁঁটছে হাতের লেখা
৭. করতলে ভাগ্যরেখা নেই

শেয়ার করুন

মন্তব্য

টি মন্তব্য করা হয়েছে

2 Comments

  1. Pingback: ফল্গু বসুর প্রতি শ্রদ্ধা | চারবাক

  2. Pingback: ফল্গু বসুর প্রতি শ্রদ্ধা | চারবাক

Leave A Reply

শেয়ার